লক্ষ্মী হোসেনপুর গ্রাম হরিরামপুর ইউনিয়ন

৬৮ হাজার অনলাইন গ্রাম: বাংলাদেশের গ্রাম

লক্ষ্মী হোসেনপুর গ্রাম হরিরামপুর ইউনিয়ন

তোমাদের গ্রামের নাম লক্ষ্মী হোসেনপুর আমাদের গ্রামটি দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার ১০ নং হরিরামপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। আমাদের পোস্ট অফিস আনন্দবাজার।

আমাদের গ্রামের পশ্চিমে অবস্থিত চাচেয়া গ্রাম, পূর্ব পার্শ্বে অবস্থিত সুলতানপুর গ্রাম, আমাদের গ্রামের উত্তর পার্শে দলাই কোটা ও উত্তরা গ্রাম অবস্থিত এবং দক্ষিণ পাশে রাঘবপুর (আদিবাসী গ্রাম) অবস্থিত।

আমাদের গ্রামের দক্ষিণ পার্শ্বে একটি বড় শাল বাগান আছে যা “চাচেয়ার কাটাল” নামে পরিচিত।আমাদের গ্রামের উত্তর পাশ ঘেঁষে করোতোয়া নদী বয়ে গেছে যা এখন মৃত নদী পানিশূন্য অবস্থা এক সময় আমরা এই নদীতে সাঁতার কেটেছি মাছ ধরেছি জলকেলি করেছি আর সেই নদী মৃত!

আমাদের গ্রামের উল্লেখযোগ্য মনীষীবৃন্দ:

  •  মরহুম মোহাম্মদ কছির উদ্দিন (পন্ডিত)

তিনি পেশায় একজন প্রাইমারি শিক্ষক ছিলেন এবং পাশাপাশি কৃষি কাজ করতেন, তার সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তিনি আবিষ্কারক ছিলেন! তিনি উইদাউট স্টিম ইঞ্জিন, অটোমেটিক লুম, বিদ্যুৎবিহীন পাখা এবং বাঁশের সাইকেল আবিষ্কার করেছিলেন!

এছাড়াও তিনি শিক্ষা অনুরাগী ছিলেন, তিনি অত্র অঞ্চলে সর্বপ্রথম হাই স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন যা বর্তমানে দলাইকোটা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত।

এ ছাড়াও তাঁর আরেকটি বসেছিল সমাজসেবা, তিনি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ছিলেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি সমাজের কল্যাণ মূলক কাজে নিয়োজিত ছিলেন।

  •  মরহুম ইদ্রিস আলী শাহ (মাস্টার)

দলাইকোটা হুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।

  • মরহুম মাওলানা মোহাম্মদ তৈয়ব আলী শাহ।

প্রধান শিক্ষক: রংপুর কলেজিয়েট স্কুল।

  • মরহুম আলহাজ মোহাম্মাদ ইয়াকুব আলী শাহ।

তিনি রংপুর কারমাইকেল কলেজ এর প্রভাষক ছিলেন।

এছাড়াও আরও অনেকে ছিলেন 

বর্তমানে অনেকে আছে তবে আমাদের গ্রামের 99 ভাগ লোক কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত।আমরা একে অপরের চোখে হাসি এবং একজনের ব্যথা সকলে মিলে সমানভাবে ভাগ করে নেই। আমরা নিজেরা নিজেদের যখন খেয়াল রাখে তেমনি আমরা প্রত্যেকে প্রত্যেকের সর্বদা খেয়াল রাখি